|
কলারোয়া প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তার অবহেলায় গরু মৃত্যক্ষতিপুরন চেয়ে ইউএনওসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ
আজকের কলারোয়া -
24/08/2017
আমি গরুর পালনকরা খামারী। আমার খামারের মোটা তাজা করা গরুটি রোগাক্রান্ত হলে ডক্তারের (উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা) কাছে যাই। তিনি গরুটি না দেখে অফিসের কর্মচারী পাঠায়। সে মেয়াদ উত্তীর্ন ওষুধ প্রয়োগ করলে আমার গরুটি মারা যায়। আমি গরীব মানুষ। আমি ওই ডাক্তারের কাছে ক্ষতি পুরন চাই। এসব কথা লিখে কলারোয়া প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে উপজেলার ব্রজবকস গ্রামের নওশের আলীর ছেলে মোজাফফর হোসেন। বৃহস্পতিবার কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা, সাতক্ষীরা অভিযোগ দায়ের করেছে। তার খামারে পালন করা গুরুটির দাম ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা। খামারে ব্যক্তি উদ্যেগে তিনি ৫টি বিদেশী জাতের গরু পালন করেন । গত ২১ শে আগষ্ট সোমবার হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে একটি গরু। এ সময় তিনি কলারোয়া উপজেলা প্রানী সম্পদ অফিসারের কার্যালয়ে এসে গুরুর চিকিৎসা দেয়ার জন্য অনুরোধ করেন। পশু কর্মকর্তা নিজে চিকিৎসা না করে তিনি ঐ অফিসের ২ জন কর্মচারীকে চিকিৎসার জন্য পাঠায়। প্রথমে যাওয়া কর্মচারী মাজুবার গরুর চিকিৎসা না দিয়ে তার সাথে খরাপ আচরণ করে অফিসে চলে যায়। দ্বিতীয় কর্মচারী ঐ একই কর্মকর্তার পরামর্শে মেয়াদ উত্তীর্ণ ্ঔষধ ব্যবহার করে চলে যায়। কিছুক্ষন্ন পর গরুটি ছট ফঠ করে মারা যায়। তিনি আরো বলেন আমি স্থানীয় বিভিন্ন গরু খামারীদের মাধ্যেমে নিশ্চিত হয়েছেন গরু ছাগলের সমস্যা নিয়ে উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তার কাছে গেলে তিনি কোন পরামর্শ না দিয়ে অসদাচরন করে তাড়িয়ে দেন। তিনি সম্পহে দুই দিন অফিস করেন। অফিসে না এসে হাজিরা খাতায় একদিনে সহি স্বাক্ষর করে চলে যান। তার কাছে কেউ কোন সেবা পায়ানি। উপজেলা প্রাণী সম্পাদ কর্মকর্তার অবহেলায় আমার গরুটি মারা গেছে। খামারী একজন গরীব ও অসহায় ব্যক্তি। তাদের ভুল চিকিৎসায় আমার অনেক ক্ষতি হয়েছে। তিনিসহ ভূক্তভোগিরা এর সুষ্ঠ বিচার দাবি করেছেন।
|